বিভূতিভূষণ অভয়ারণ্য প্রবেশদ্বার উত্তর 24 পরগনার অন্যতম সৌন্দর্য বলতে বিভূতিভূষণ অভয়ারণ্য তথা পারমাদান।পাখি দেখার পাশাপাশি,পিকনিক করা,নৌকা ভ্রমন,নীলকুঠির ছমছমে রহস্যময়তা এক অদ্ভূত মেলবন্ধন সৃষ্টি করে। courtesy izifiso facebook page ইছামতীর পাড়ে হাওয়া খেতে খেতে এই অভয়ারণ্যটি পায়ে হেঁটে ঘুরে নেওয়া যায়,তা এমনি পিকনিক মেজাজেই হোক অথবা কাছাকাছি ডে-আউট হিসাবেই।চাইলে অরন্য দপ্তরের লজেও একটা দিন নির্ভেজাল কাটানো যায়,সেটার জন্য অবশ্যই আগে থেকে বন দপ্তরের সাথে যোগাযোগ করা প্রয়োজন।তবে আপাতত সরকারি এই লজে বুকিং বন্ধ আছে।হরিণ,ময়ূর,মাছরাঙা,মৌটুসী দের নিয়ে অর্জুন,শিশু,তুঁত,বাঁশবনে ঘেরা ইছামতীর বুকে নৌকাভ্রমন আর ওপারে ভাঙা নীলকুঠির স্বাদ এক আলতো দিনে অন্য মাত্রা যোগ করে। এক ফালি ইছামতী এখন তো এই কুঠির পাড়ে রাতের বেলা থাকা খাওয়া ও ক্যাম্পিংয়ের সুযোগ রয়েছে ,যাতে নদীর হাওয়ায় আপনার সাহসী মন কে রাতে একবার দুলিয়েও নিতে পারবেন।হাতে সময় থাকলে অরণ্য যাত্রার পাশাপাশি বনগাঁর পেট্রাপোল বর্ডারে বিকেলের কুচকাওয়াজেও সামিল হতে পারলে সত্যিই নিজেকে ধন্য বলে মনে হবে।বিকেল 4.30-5.30টার এই কুচকাওয়াজ এক অনন্য অভিজ্ঞতা সঞ
Comments
Post a Comment