Posts

ইতিহাস না আভিজাত্য ? সাক্ষী ইটাচুনা

Image
ইটাচুনা রাজবাড়ি - সন্ধ্যা আরতির প্রাক্বালে " খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়া্লো , বর্গি এল দেশে  বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দেব কিসে "  "when the kids sleep, silence set in the town, But the Bargis creep in. The bids have eaten the grains, how can I pay taxes?" কথাগুলো শুনলেই  আজন্ম পরিচিত শৈশব টা চোখের সামনে ঝমঝম করে বৃষ্টির দ্রুততায় পাস করে যায়। কে এই বর্গি? এই বর্গি হলো সেই সব অষ্টাদশ শতাব্দীর লুটতরাজপ্রিয় অশ্বারোহী মারাঠা সৈন্যদল, যারা অভিযানে যাওয়ার সময় কেবলমাত্র একটি সাত হাত লম্বা কম্বল ও বর্শা নিয়ে বের হত। এই বর্শাকে মারাঠি ভাষায় বলা হত বরচি। এই নাম থেকেই  বারগির বা বর্গা বা বর্গি নামে পরিচিত হয়।             হুগলী জেলার পাণ্ডুয়া থানার অন্তর্গত গ্রাম ইটাচুনা!  ইতিহাসের পাতায় এটি একদা বর্গিডাঙা হিসাবে পরিচিত ছিল। ইটাচুনা প্রাসাদের কাহিনী আমাদের বাংলার ইতিহাসের সেই সময়ের দিকে ফিরিয়ে নেয় যখন মারাঠা বার্গিরা তাকে বার বার লুট করছিল। এ সময় (১৮ শতকের মাঝামাঝি), বাংলায় নবাব আলীবর্দী খাঁ শাসন করেছিলেন। বর্গি নামে পরিচিত মারাঠা অশ্বারোহীরা  সমৃদ্ধ জমি এবং করের সন্ধানে ১

নীলগিরি শহর ও রাজবাড়ি

Image
  রাজবাড়ীর বর্তমান রূপ      ভারতীয় রাজ্য গুলোকে তখন বিভিন্ন ভাবে উপনিবেশিক সন্ধি বা সাবসিডারি এলায়েন্সের মাধ্যমে দখল করেছিল ব্রিটিশ সরকার।  এদেরকে কখনো প্রিন্সিপলি স্টেট, কখনো সামন্ত রাজ্য  আবার কখনো শুধু ভারতীয় রাজ্য বলে ডাকা হত। আসল এগুল ছিল সব ভেসাল রাজ্য, দেশিয় রাজা ব্রিটিশের অধিনে থেকে নিজের মতন করে রাজ্য চালাবে , যাকে আধা সার্বভৌম ও বলা যেতে পারে। ব্রিটিশদের প্রত্যাহারের সময়, ৫৬৫ টি এমন রাজ্য ভারতীয় উপমহাদেশে সরকারীভাবে স্বীকৃত হয়েছিল।      নীলগিরি রাজ্যটিও ব্রিটিশ রাজত্বকালে ভারতের অন্যতম প্রিন্সিপলি স্টেট   ছিল। এটি উড়িষ্যা রাজ্য সংস্থার অন্তর্গত এবং এর রাজধানী ছিল রাজ নীলগিরি,  যা আধুনিক শহর নীলাগিরি।  রাজ্যটি উত্তর ও পশ্চিমে ময়ূরভঞ্জ রাজ্যে এবং দক্ষিণে বালাসোর জেলা দ্বারা আবদ্ধ ছিল। ১৯৪০ সালের নিরিখে নীলগিরি রাজ্যের জনসংখ্যা 73৩,১০৯ এবং আয়তন ২ 26৩ বর্গমাইল (80৮০ বর্গ কিমি )। 1949 সালে এটি বালাসোর জেলায় অন্তরভুক্ত হয়েছিল। পরাধীন ভারতের ম্যাপে নিলগিরি - তথ্যসূত্র গুগুল  রাজবাড়ির বর্তমান প্রবেশদ্বার - তথ্যসূত্র ট্রিপটো  স্থানীয় ইতিহাস অনুসারে নীলগিরি রাজ্যটি , ছোট নাগপু

খূমকুট ড্যাম

Image
আমার মুক্তি সর্বজনের মনের মাঝে । মেঘে বৃষ্টির মলাটে,তোর সাথে দিন যদি কাটে। জানার মাঝে অজানারে করেছি সন্ধান।

রাধাকৃষ্ণ মন্দির,

Image
রঙীন মাছেরা মাছেদের জলকেলি

ইমামী জগন্নাথ মন্দির

Image

চাঁদিপুরের সৈকত,

Image
#চাঁদিপুরের সৈকত এক অদ্ভুত সৈকত হিসাবে পরিচিত।এখানে ভাটার সময় সমুদ্র পিছিয়ে যায়  দিনে দুবার প্রায় 3 থেকে 5 কি.মি পর্যন্ত। আবার জোয়ারের প্রাবল্য তাকে আবার তীরের কাছে নিয়ে আসে। চাঁদিপুরের কাছে বুড়িবালাম নদীর মোহনায় বাঘাযতীনের ইতিহাস এক আশ্চর্য বৈপ্লবিক রেশ রেখে যাবে আপনার মনে। Beach walk 

★পঞ্চলিঙ্গেশ্বর

Image
  CLICK HERE FOR MAIN ARTICLE "BALASORE DIARY"      আলো কমে আসার সাথে সাথে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দিল , আমাদের কড়া ভাবে নির্দেশ দেয়া হোল পাহাড় থেকে নেমে যেতে।  রাতে বন্য জন্তুর আগমনের ভয়ে সবাই সন্ধ্যার আগেই নেমে আসে পাহাড় থেকে !                পঞ্চলিঙ্গেশ্বর মন্দির (ওড়িয়া: ପଞ୍ଚଲିଙ୍ଗେଶ୍ଵର) ওড়িশার বালাসোর জেলায়। এর ভিতরে নাম করা পাঁচটি শিবলিঙ্গের জন্যেই এমন  নামকরণ করা হয়েছে। মন্দিরটি নীলাগিরি পাহাড়ের নিকটে একটি টিলার উপরে রয়েছে (নীল্পগিরিকে পশ্চিম ঘাটের সাথে বিভ্রান্ত হওয়ার দরকার নেই)।   কথিত আছে যে শিবলিঙ্গগুলি নির্বাসনের সময় ভগবান রামের স্ত্রী সীতা দ্বারা আবৃত ছিল। আরেকটি গল্পে বর্ণিত আছে যে রাজা বনসুরা এই জায়গাতে তার সৌন্দর্যের ভিত্তিতে স্বয়ম্ভু লিঙ্গদের উপাসনা করেছিলেন।   একটি বহুবর্ষজীবী ধারা, যা এই অঞ্চলের প্রধান আকর্ষণ, শিবলিঙ্গগুলির  উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায়  লিঙ্গগুলিকে  নিয়মিত ধুয়ে দেয়।  মন্দিরে পৌঁছতে জলের স্রোতের অভ্যন্তরে লিঙ্গগুলি স্পর্শ করতে এবং পূজা করার জন্য স্রোতের সমান্তরালে পাথরের উপর  টানটান করে শুয়ে থাকতে হবে।          নীলগিরি বা নীলাগিরি